পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পালিতানা

ছবি
  মন্দিরের শহর পালিতানা বামাপদ গঙ্গোপাধ্যায় পালিতানাকে বলা হয় পশ্চিমের কাশী। কাশীর পর পালিতানাই নাকি একমাত্র শহর যেখানে সবচেয়ে বেশি মন্দির আছে। ভাবনগর থেকে ৫৬ কি.মি. দূরে। আমরা গেছিলাম লোথাল থেকে। লোথাল থেকে যে বাস ধান্দুকা, ভিল্লাভিপুর হয়ে আসছে সেই বাসে। পালিতানা যাবার ২৩ কি.মি. আগে শ্রীহরে বাসটি থেমে গেল। অনেকটা পাহাড়ি শহরের আদল। এদিক-ওদিক ছড়িয়ে রয়েছে ভাঙা ফোর্টের অংশ। আর টিলার মাথায় মন্দির। বেশিরভাগ মন্দিরই জৈন মন্দির। শ্রীহর থেকে আর ৮ কি.মি. দূরে শোননগর। শোননগরেও রয়েছে জৈন মন্দির।পালিতানা যাবার রাস্তার দুপাশে তৈরি হচ্ছে আরও নতুন জৈন মন্দির। পালিতানা বাসস্টেশনে এলেই বোঝা যায় জৈন শহরে এসেছি। বড় বাসস্টেশনের মাথায় রয়েছে মহাবীর জৈনের একটি ফ্রেস্কোর কাজ। অপূর্ব কাজ। গুজরাটের বিভিন্ন বড় বাসস্টেশনগুলিতে রয়েছে বড় বড় ম্যুরালের কাজ। পালিতানা শহর থেকে শত্রুঞ্জয় পাহাড়ের দূরত্ব প্রায় চার কি.মি.। শহর থেকে টাঙ্গা বা অটো যাচ্ছে । শত্রুক্ষয় পাহাড়কে ঘিরে রেখেছে শত্রুঞ্জয় নদী। পাহাড়ের মাথায় রয়েছে অসংখ্য জৈন মন্দির। মন্দির শুরু হয় পাহাড়ের কোল থেকেই। জৈন তীর্থের মধ্যে  এটি ৫ট